সিলেট বিভাগের অন্যতম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের জন্য ৪র্থ শিল্প বিপ্লব সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জের। আমাদেরকে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে আগামীর বিশ্বে টিকে থাকতে হবে। মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি গত দুই দশকে বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষ মানবশক্তি তৈরি করেছে। এ প্রতিষ্ঠানের গ্র্যাজুয়েটরা গুগল, অ্যামাজন, নিউইয়র্ক স্টকএক্সচেঞ্জসহ দেশ-বিদেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানসমূহে কাজ করছেন। সফল উদ্যোক্তা তৈরিতেও মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি দেশে শীর্ষে রয়েছে। আমরা আরও সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডাটা সায়েন্স নিয়ে আমরা কাজ করছি। সেজন্য আমরা মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির অবকাঠামো উন্নয়নের দিকে নজর দিচ্ছি। খুব কম সময়ের মধ্যে আরও কয়েকটি অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। আমি এজন্য বোর্ড অব স্ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ড. তৌফিক রহমান চৌধুরী ও ভাইস চেয়ারম্যন তানভীর এম ও রহমান চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাই।
বৃহস্পতিবার (৪ মে) সকালে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
শুরুতে ফিতা কেটে কম্পিউটার ল্যাবের উদ্বোধন করেন অতিথিরা। পরে কম্পিউটার ল্যাব ঘুরে দেখেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান মাহফুজুল হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল হক চৌধুরী এবং ব্যবসায় প্রশাসন ও অর্থনীতি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. তাহের বিল্লাল খলিফা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্কিটেকচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক স্থপতি সুব্রত দাশ, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ফুয়াদ আহমেদ, ইলেকট্রনিক অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান কাজী অহিদুজ্জামান, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান মো. মাসুদ রানা, প্রক্টর ও অর্থনীতি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, আইন ও বিচার বিভাগের প্রধান গাজী সাইফুল হাসান, ইংরেজী বিভাগের প্রধান অনিক বিশ্বাস, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা প্রফেসর চৌধুরী মোকাম্মেল ওয়াহিদ, আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক (ইএলটি) ড. রমা ইসলাম, রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক খন্দকার মকসুদ আহমেদ, আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক (ইএলটি) ও ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. রমা ইসলাম, পরিচালক (অর্থ) মো. ইনামুল হক, আইটি বিভাগের সহাকারী পরিচালক সামির আহমেদ প্রমুখ।