হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান পদে স্বামী-স্ত্রী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আলোচনায় আসেন। কিন্তু ঋণখেলাপির অভিযোগে নির্বাচন থেকে বাদ পড়েছেন স্বামী।
নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, উপজেলার নূরপুর ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ প্রার্থীসহ মোট বিভিন্ন পদে ৪৮ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংক থেকে দুটি ঋণখেলাপির চিঠি আসায় চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মুখলিছ মিয়ার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। এখন ৩টি পদে ৪৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এ নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১০ ডিসেম্বর। আর ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট অনুষ্ঠিত হবে ২৯ ডিসেম্বর।
নির্বাচন কমিশন যাচাই-বাছাই শেষে এ ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. মুখলিছ মিয়ার মনোনয়নপত্রটি অবৈধ ঘোষণা করে। ফলে এখন মুখলিছ মিয়ার স্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুমা আক্তারসহ চেয়ারম্যান পদে ৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন বিএনপির মো. গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী, মো. আব্দুল সোবাহান ছায়েদ, জাতীয় পার্টির এমএম হেলাল, আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. সেবন মিয়া ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুমা আক্তার।