ইন্টার মায়ামির জার্সিতে বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন মহানায়ক লিওনেল মেসি দুর্দান্ত শুরুর পর তারকা এই ফুটবলারের জার্সি যেন দুর্লভ এক বস্তুতে পরিণত হয়। দোকানিরা হিমশিম খাচ্ছেন জার্সির সরবরাহ করতেই। নগদ টাকা দিয়েই পাওয়া যাচ্ছে না এলএম টেনের জার্সি। আপাতত অগ্রিম বিক্রি করা হচ্ছে মেসির জার্সি, যা ক্রেতাদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হবে অক্টোবরে।
মেসির আগমনের পর থেকে ইন্টার মায়ামির জার্সি বিক্রি বেড়ে গেছে প্রায় ২৫ গুণ। ক্লাবটির ‘দ্য হার্টবিট কিট’ নামে পরিচিত হোম জার্সি বাজারে আসার পর মুহূর্তের মধ্যে শেষ হয়ে গেছে। এ মুহূর্তে দলের অনলাইন শপে মেসির আসল জার্সিগুলো অগ্রিম বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি জার্সি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ ডলারে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১৭ হাজার টাকা। ধারণা করা হচ্ছে, অগ্রিম বিক্রিকৃত জার্সিগুলো অক্টোবরে ক্রেতাদের মধ্যে দিতে পারবে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান।
মেসির জার্সির তুমুল চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাস। সাধারণত কোনো জার্সি অর্ডারের পর ছয় মাস সময় লাগে তা বাজারে আসতে। তবে অ্যাডিডাস চেষ্টা করে যাচ্ছে মেসির জার্সি যত দ্রুত সম্ভব বাজারে আনার।
মেসির প্রতিটি জার্সি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ ডলারে, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১৭ হাজার টাকা। অগ্রিম বিক্রিত জার্সিগুলো অক্টোবরে গ্রাহকদের হাতে পৌঁছাতে পারবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।
সিলেট ভয়েস/এএইচএম