গায়ানা বাংলাদেশের জন্য সুখ স্মৃতির এক জায়গা। ভালো-মন্দের মিশ্র অনুভূতি মাখানো উইন্ডিজে এই একটি ভেন্যু যেখানে বাংলাদেশকে হাসিয়েছে একাধিকবার। সেই ২০০৭ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে প্রথম খেলতে নেমেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়।
ওয়ানডে ক্রিকেটে আজকের মতো সেসময় এত শক্তিশালী দল ছিল না বাংলাদেশ। এরপরও অপ্রত্যাশিতভাবে ভারতকে হারিয়ে (যে হারে ভারতের বাজে বিদায় ঘন্টা) সুপার আটে যাওয়ার পর প্রথম দুই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া ও নিউ জিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল বাজেভাবে। পরের জয় এসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এরপরের জয় ছিল দ্বি-পাক্ষিক সিরিজে উইন্ডিজের বিপক্ষে ৪৮ রানে। পরের ম্যাচে অবশ্য হেরেছিল তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার পর লড়াই করে ৩ রানে।
রোববার (১০ জুলাই) সেই মাঠেই বাংলাদেশকে আরেকটি সাফল্যের গীতিকাব্য রচনা করতে হবে। সেটা করা যে খুবই জরুরি। এবারের উইন্ডিজ সফরে বাংলাদেশ দল এখন পর্যন্ত কোনো জয় পায়নি। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে হেরেছে। আজ জয় পেলে একদিকে যেমন গায়ানায় সাফল্যের স্রোতে বহমান থাকবে, তেমনি এবারের সফরে আসবে প্রথম জয়।
এমন একটি সমীকরণের ম্যাচে বাংলাদেশের সামনে উইন্ডিজ বাধা হয়ে উঠার আগে বৃষ্টি এসে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৃষ্টির কারণে যথাসময়ে (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা) টস করা সম্ভব হয়নি। তাই ম্যাচটি নির্ধারিত সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় শুরু হচ্ছে না। আম্পায়াররা মাঠ ইন্সপেকশন করবেন। কিন্তু কখন ইন্সপেকশন করবেন তা ঘোষণা দেননি। তাই ম্যাচ শুরু হলেও ওভার কমে আসবে।