হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে ফেসবুক লাইভে আমান

রাজধানীর গাবতলীতে দলীয় কর্মসূচি পালনকালে অসুস্থ হয়ে পড়েন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান। সেখান থেকে তাকে পুলিশ তুলে এনে রাজধানীর সোহরোওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি করে।

যদিও প্রথমে বেশ কিছু গণমাধ্যমে আমানুল্লাহ আমানের আটকের খবর ছড়িয়ে পড়ে, তবে পরবর্তীতে পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয় তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

হাসপাতালে তাকে দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি প্রতিনিধি দল। তারা আমানউল্লাহ আমানের জন্য একটি ফলের ঝুড়ি ও সঙ্গে দুপুরের খাবার নিয়ে যান।

বিকালে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে একটি গাড়িতে আমানউল্লাহ আমান ফেসবুক লাইভে এসে কথা বলেন। তিনি বলেন, আহত অবস্থায় হাসপাতালে থাকার সময় ওষুধ দিয়ে আমাকে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছিল। এমন সময় কে বা কারা তাকে দেখতে এসেছিল এবং ফলের ঝুড়ি দিয়ে গেছে তা আমি বুঝতে পারিনি। চলমান আন্দোলনে আমার ভূমিকার পিঠে ছুরি মারার জন্য, নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত করার জন্য এই নাটক সাজানো হয়েছে।

আমানউল্লাহ আমান বলেন, সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। এই আন্দোলনে আছি। এতে মৃত্যু হলেও পিছপা হব না। এ বিষয়ে নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।