সিলেটের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষায় কাজ করে যাবো: আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী

সিলেটের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ব্যক্তিদের সাথে মতবিনিময় করছেন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

এসময় তিনি বলেন, সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে আমার বেড়ে উঠা। আর সিলেটের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক চর্চার বিকাশে সাংস্কৃতিক কর্মীদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে আমি কাজ করতে চাই।

তিনি আরো বলেন, সিলেটে শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক চর্চার জন্য একটি কমপ্লেক্স থাকা খুবই জরুরি। টেলিভিশন স্টেশন পূর্ণাঙ্গ থাকলে এখানকার শিল্পীদের পরিবেশনা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সারাদেশে ছড়িয়ে যাবে। একটি স্মার্ট আধুনিক নগর গড়ে তুলতে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের বিকাশ প্রয়োজন।

এসময় তিনি সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাঁকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেওয়ার অনুরোধ জানান।

সিলেটের বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী হিমাংশু বিশ্বাস এর সভাপতিত্বে ও মহানগর আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্তের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, প্রবীন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সুর্ণিমল কুমার দেব মীন, জেলা আওয়ামীলীগ নেত্রী নাজনীন হোসেন, বিশিষ্ট লোক সংগীতশিল্পী জামাল উদ্দিন হাসান বান্না, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শামসুল আলম সেলিম, নাট্য ব্যক্তিত্ব অরিন্দম দত্ত চন্দন, নিরঞ্জন দে যাদু, সংগীতশিল্পী ও সাংস্কৃতিক সংগঠক গৌতম চক্রবর্তী, লেখক ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষক অপুর্ব শর্মা।

মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, কবি এনায়েত হাসান মানিক, আবৃত্তি শিল্পী মোকাদ্দেস বাবুল, আশুতোষ ভৌমিক বিমল, উত্তম সিংহ রতন, রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী রানা কুমার সিনহা, সংগীতশিল্পী মালতী পাল, সংগীত পরিচালক এডভোকেট বিপ্রদাশ ভট্টাচার্য, সাংস্কৃতিক সংগঠক বিভাষ শ্যাম যাদন, শামস্ নূর, খোয়াজ রহিম সবুজ, এসপিএস সংগঠক ফরিদ আহমদ, নৃত্যশিল্পী নীলাঞ্জনা যুঁই, নাট্য সংগঠক মোস্তাক আহমেদ, বউলশিল্পী সূর্যলাল দাস, বসির উদ্দিন সরকার, চিত্রশিল্পী ইসমাইল গণি হিমনসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এএইচএম/০৩