জকিগঞ্জ পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল আহাদ, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক শিহাব আহমদ, সদ্য সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ার্যান আনজুমানে আল ইসলাহ নেতা আব্দুস ছবুর, ৯নং মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা আবু জাফর রায়হান, ৭নং বারঠাকুরী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহসিন মর্তুজা চৌধুরী, ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশরাফুল আম্বিয়া, জকিগঞ্জ পৌর কাউন্সিলর কামরুজ্জামান কমরু, পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি আব্দুল গণি, আওয়ামীলীগ নেতা এমএজি বাবরসহ ১০৭জনের নাম উল্লেখপূর্বক অজ্ঞাত আরোও ৩০০ জনের বিরুদ্ধে জকিগঞ্জ থানায় মামলা রেকর্ড হয়েছে।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে ছাত্রজনতার পক্ষে বারঠাকুরী গ্রামের আকদ্দছ আলীর ছেলে জাফর আহমদ বাদী হয়ে এ মামলাটি দায়ের করেন।
ঐদিনই ছাত্রজনতা জকিগঞ্জ পৌরসভার কেছরী গ্রামের যুবলীগ নেতা আব্দুল কাইয়ুম ও জকিগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ছবড়িয়া গ্রামের ছাত্রলীগের ওয়াশকুরুনীকে জকিগঞ্জ বাজার হতে আটক করে জকিগঞ্জ থানায় সোপর্দ করেছে। আজ রোববার তাদেরকে আদালতে হাজির করলে আদালতে তাদেরকে কারাগারে প্রেরণ করেন।
গত ৪ আগষ্ট আওয়ামীলীগসরকার পতনের একদফা আন্দোলনে কয়েকজন ছাত্রজনতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর ও বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আহত করার অভিযোগে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলা রেকর্ডের সত্যতা নিশ্চিত করে জকিগঞ্জ থানার ওসি মো. আব্দুল লতিফ জানান, ছাত্র-জনতা দুইজনকে ধরে থানায় নিয়ে আসলে তাদেরকে উক্ত মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।