পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী ড.এ.কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে প্রধানমন্ত্রীর প্রথম নির্বাচনী জনসভা সফল হয়েছে। জনসভা সফল করার মতোই আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনেও আপনাদের অবদান পরিলক্ষিত হবে। আমি বিশ্বাস করি, নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত হবে।’
তিনি বলেন, আবারও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে আপনাদের কাজের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচনে কাজের সুবিধার্থে আজ ৬টি টিম গঠন করা হয়েছে। আপনারা বাসায় বাসায় গিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দিবেন। ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের নিয়ে আসবেন। ভোটারদের উপস্থিতির মাধ্যমেই সকল ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে এবং নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় ধোপাদিঘীরপাড় হাফিজ কমপ্লেক্সে মহানগর আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনের পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আশফাক আহমেদ, অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফয়জুল আনোয়ার আলাওর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের এডভোকেট সহ সভাপতি প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মো. সানাওর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ শামীম আহমদ, এডভোকেট সালেহ আহমেদ সেলিম, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, জেলার তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মবশ্বির আলী, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মখলিছুর রহমান কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, জেলা ও মহানগরের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মস্তাক আহমদ পলাশ, আজাহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, জেলার স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. সাকির আহমদ শাহীন, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, কোষাধ্যক্ষ লায়েক আহমেদ চৌধুরী।
জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্যবৃন্দের মধ্যে মো. নিজাম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, অ্যাডভোকেট আফসার আহমদ, আবুল লেইছ চৌধুরী, ডা. নাজরা আহমদ চৌধুরী, আজম খান, দিবাকর ধর রাম, আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, মো. আব্দুল আজিম জুনেল, নুরুন নেছা হেনা, মো. শাজাহান, মুক্তার খান, এডভোকেট মোহাম্মদ জাহিদ সারোয়ার সবুজ, রাহাত তরফদার, সৈয়দ কামাল, রোকসানা পারভীন, তৌফিক বক্স লিপন, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, মহসিন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, জুমাদিন আহমেদ, রকিবুল ইসলাম ঝলক, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল, সম্মানিত জাতীয় পরিষদ সদস্য এডভোকেট রাজ উদ্দিন, উপদেষ্টা রাশেদ আহমদ, ফরহাদ বক্স।
উপস্থিত ছিলেন, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি প্রকৌশলী এজাজুল হক, সাধারণ সম্পাদক শামীম রশিদ চৌধুরী, মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আলম রুমেন, মহানগর কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রকিব বাবলু, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক মুসফিক জায়গিরদার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফছার আজিজ, সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীন আহমদ কয়েস, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাস মিঠু, জেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন দেবনাথ, জেলা মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃদুল কান্তি দাস।
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতিবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মুফতি আব্দুল খাবির, গৌসুল আলম, আব্দুর রব হাজারী, সালাউদ্দিন বক্স সালাই, সিরাজুল ইসলাম শামীম, আনোয়ার হোসেন আনার, সাজোয়ান আহমদ, দিলোয়ার হোসেন রাজা, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, ডা. আব্দুল ওয়াদুদ, ফয়সল আক্তার ছোবহানী, আব্দুস সালাম সাহেদ, মো. ছয়েফ খাঁন ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দের মধ্যে সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ আহমদ লিটন, সোয়েব বাসিত, এম.এ খান শাহীন, মো. কুতুবউদ্দিন, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, মো. বদরুল ইসলাম বদরু, মানিক মিয়া, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, সফিকুল ইসলাম আলকাছ, রুমেল আহমদ রুমিন, বদরুল হোসেন লিটন, মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, জাবেদ আহমদ, বদরুল ইসলাম, গুলজারসহ অন্যান্য নেতা-কর্মীবৃন্দ।