সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন বলেছেন, আগামী ২১ জুন সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে।
বুধবার (১০ মে) দুপুরে যুক্তরাজ্যে সংক্ষিপ্ত সফর শেষে সিলেট এয়ারপোর্টে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের দেয়া সংবর্ধানা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সকল নেতাকর্মী যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, তাহলে জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিজয়কে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। এই নৌকা স্বাধীনতার প্রতীক, বিজয়ের প্রতীক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতীক, বাঙালি জাতি স্বত্তার প্রতীক, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, শেখ হাসিনার প্রতীক। তাই নৌকার বিজয়কে সুনিশ্চিত করার জন্য সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একযোগে কাজ করতে হবে।
এসময় মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা দল মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে সবসময় ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচনী মাঠে কাজ করেন। এবারও সেই দৃষ্টান্ত দেখছেন সিলেটবাসী। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন ভাই মনোয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। ছিলেন আরও অনেক শ্রদ্ধাভাজন নেতা। তারা কেউ আমার চেয়ে কোন অংশেই কম যোগ্য নয়। তবে দল আমাকে মনোনয়ন দেয়ার পরপরই সবাই স্বাগত জানিয়েছেন এবং নৌকার জয়ের জন্য মাঠে নেমেছেন।
তিনি বলেন, আমি মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতৃবৃন্দকে আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। এই ভ্রাতৃত্ববোধ আছে বলেই আওয়ামী লীগের অগ্রযাত্রা চলছে এবং তা চলতেই থাকবে।
এসময়ে উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, মো. সানাওর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ, বিধান কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. আরমান আহমদ শিপলু, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান, যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক সেলিম আহমদ সেলিম, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, মুক্তার খান, সুদীপ দেব, রোকসানা পারভীন, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল, উপদেষ্টা কানাই দত্ত।
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রব হাজারী, সালউদ্দিন বক্স সালাই, সাজোয়ান আহমদ, আনসার আহমদ কয়েছ ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, এম.এ খান শাহীন, মো. বদরুল ইসলাম বদরু, ফকরুল ইসলাম আলকাছ, মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, সেলিম আহমদ সেমিম, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীবৃন্দ এবং অন্যান্য শ্রেণি পেশার মানুষ।