মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষাশহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেনের নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় কালো ব্যাজ ধারণ করে জিন্দাবাজার পয়েন্ট থেকে খালি পায়ে প্রভাতফেরী শুরু করে চৌহাট্টাস্থ কেন্দ্রীয় শহিদমিনারে গিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মহানগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আসাদ উদ্দিন আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, মো. সানাওর, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এটিএম হাসান জেবুল, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ শামীম আহমদ, ডা. আরমান আহমদ শিপলু, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রজত কান্তি গুপ্ত, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট কিশোর কুমার কর, মো. আব্দুল আজিম জুনেল, নুরুন নেছা হেনা, এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সাব্বির খান, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন, রোকসানা পারভীন, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, ইলিয়াছ আহমেদ জুয়েল, উপদেষ্টা এনাম উদ্দিন, কানাই দত্ত, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতিবৃন্দ আব্দুর রব হাজারী, জুনু মিয়া, মুহিবুর রহমান ছাবু, সালউদ্দিন বক্স সালাই, রোকন আহমদ, সিরাজুল ইসলাম শামীম, সাজোয়ান আহমদ, দিলোয়ার হোসেন রাজা, মো. ছয়েফ খাঁন ও সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ উদ্দিন লিটন, জায়েদ আহমেদ খাঁন সায়েক, অ্যাডভোকেট মোস্তফা দিলোয়ার আজহার, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আনোয়ার হোসেন আনার, ফকরুল ইসলাম আলকাছ, রুমিন আহমদ, মইনুল ইসলাম মঈন, শেখ সোহেল আহমদ কবির, জাবেদ আহমদ, সেলিম আহমদ সেমিম প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে নিহত শহিদদের জাতি কখনো ভুলবে না। তাদের স্মরণেই প্রতি বছর জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে সকল স্তরের মানুষ শহিদদের শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকেন। ৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ভাষা আন্দোলনের জন্য বারবার কারাবরণ করেছেন। তাঁর অবদান ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যাবে না। জাতির পিতার অবদান ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ভাষা আন্দোলন থেকেই স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু। ভাষা আন্দোলনের এত বছর পর যারা স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। যেখানেই ষড়যন্ত্র হবে সেখানেই প্রতিহত করতে হবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ভাষাশহিদদের আত্মত্যাগ ও অবদানের ইতিহাস স্মরণ করে শহিদ পরিবারের পাশে দাঁড়ানো অব্যাহত রেখেছেন। এটি আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই উন্নয়ন, অগ্রগতি, সম্প্রীতি ও শান্তির ধারা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
