সিলেট মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী বলেছেন, আওয়ামী লীগ আবারো রাতের অন্ধকারে ভোট উৎসবের পায়তারা করছে। তারা জনগণের অধিকার কুক্ষিগত করে রাখতে চায়।
তিনি বলেন, সরকারের ভীত কেঁপে উঠেছে। তাই তারা জাতীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে তৃণমূল কর্মীদের গণ-গ্রেপ্তার শুরু করেছে। তারপরও তারা গণতন্ত্রের বুলি আওড়ায়। তারা ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ধোঁকাবাজ ও প্রতারক।
বৃহস্পতিবার (০৮ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর ঐতিহাসিক রেজিস্ট্রারি মাঠে পুলিশের হামলা, গুলিতে নিহত ও শতাধিক নেতাকর্মীকে গুলিবিদ্ধ করার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেট মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল হাসান কয়েস লোদীর পরিচালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির শাহীন, যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ চৌধুরী শামীম, জিয়াউল গণি আরেফিন জিল্লুর, এড. হাবিবুর রহমান, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, নজীবুর রহমান নজীব, সালেহ আহমদ খসরু, সদস্য- আমির হোসেন, মুকুল আহমদ মুর্শেদ, সৈয়দ সাফেক মাহবুব, শামীম মজুমদার।
ওয়ার্ড বিএনপির মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মুফতি রায়হান উদ্দিন মুন্না, ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মিজান আহমদ, ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সাদিকুর রহমান সাদিক, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি লুতফুর রহমান চৌধুরী, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ মিলন, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আমীর আলী, ১০নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাকিম, ১১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শেখ কবির আহমদ, ১৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মনজুর হোসেন, ১৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি তারেক আহমদ, ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও মহানগর আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আক্তার রশিদ চৌধুরী, ২৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নাজিম উদ্দীন, মহানগর বিএনপি নেতা আব্দুল জব্বার তুতু।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন, ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজির হোসেন, ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নূরুল ইসলাম লিমন, ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদ আহমদ, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহমদ, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রুবেল বক্স, ১০নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহমদ, ১১নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু সাইদ মো. তায়েফ, ১৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শোয়াইব আহমেদ সাধারণ সম্পাদক রাসেল আহমদ, ১৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মুমিন, ২১নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালিক শাকু, ২৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদ আহমদ, ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান, ২৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক পাভেল আহমদ, সাবেক বিভিন্ন ওয়ার্ডের আহ্বায়কদের মধ্যে মানিক মিয়া লুতফুর রহমান।
এছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সেলিম আহমদ মনির মিয়া, রুমান আহমদ, জুবেদ আহমদ, জালাল উদ্দীন, শামীম জুবেদ আমেরী, আব্দুল ওয়াহিদ, শামীমা আহমদ, লোকমান খলিলুর রহমান, নাঈম সরকার, শাহীন আহমদ, ময়নুল হক, স্বাধীন কয়েস আহমদ সাগর, রফিকুল ইসলাম রফিক, যুবদল নেতা লোকমান আহমদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাহেদ আহমদ, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মো. আসাদুল হক আসাদ, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হাজী দেলওয়ার হোসেন দিনার, ছাত্রদল নেতা ছদরুল ইসলাম লোকমান।