সিলেট মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী বলেছেন, সরকার রক্তের হোলিখেলায় মেতে উঠেছে। সারা দেশে বিএনপি দলীয় নেতাকর্মীদের হামলা, মামলা, হত্যা, গুম, খুন করা হচ্ছে। প্রতিদিন সারা দেশে কোন না কোন জায়গায় রক্ত ঝড়ছে, এই রক্তের সিড়ি বেয়ে অবরুদ্ধ গণতন্ত্র মুক্তি পাবে ইনশাল্লাহ।
তিনি সোনারামপুর উপজেলা ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়া হত্যার প্রতিবাদে সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিল ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এই কথাগুলো বলেন।
মঙ্গলবার (২২শে নভেম্বর) বিকাল চারটার সময় নগরীর ঐতিহাসিক রেজিস্টারি মাঠ থেকে মিছিল শুরু করে নগরীর কোর্ট পয়েন্টে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকীর পরিচালনায় এ সময় বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ আহমদ চৌধুরী শামিম, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, সালেহ আহমদ খসরু, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আকতার রশীদ চৌধুরী, মাহবুব চৌধুরী, আফজল উদ্দিন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মুফতি রায়হান উদ্দিন মুন্না, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রাজন আহমদ, নজির আহমদ, ২নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম লিমন, ৩নং ওয়ার্ডের সভাপতি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক রাজিব কুমার দে রাজু, সাংগঠনিক কমিটির মো. দুলাল আহমদ, ৪নং ওয়ার্ডের আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য শফিকুর রহমান টুটুল, ৬নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ সাবু, ৭নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল হক রাজু, ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি সবুর আহমদ, ১০নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহমদ, ১১নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মো. তাইফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মিনহাজুর রহমান রাসেল, ১২নং ওয়ার্ডের মারুফ আহমদ টিপু, ১৭নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মো. ফয়েজ উদ্দিন মুরাদ, ১৯নং ওয়ার্ডের সভাপতি নাদির খাঁন, ২০নং ওয়ার্ডের আহ্বায়ক ডা. হাফিজুর রহমান, ২১নং ওয়ার্ডের খায়রুল ইসলাম খায়ের, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালিক সেকু, ২২নং ওয়ার্ডের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আব্দুল ফাত্তাহ বকশি, ২৪নং ওয়ার্ডের আব্দুর রহিম মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রহিম আলী রাসু, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদ আহমদ, ২৫নং ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি মোতাহির আলী মাখন, ২৬নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক এম, এ মান্নান, ২৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি নাজিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম।
এ সময় অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শ্রমিক দলের আহ্বায়ক আব্দুল আহাদ, সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম জীবন, তাঁতীদলের সভাপতি আব্দুল গফফার, সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল কয়েস, রাযহান বক্স রাক্কু, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সায়াদ হোসেন সুজন।