সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেছেন, খেলাধুলা ও কালচারাল এক্টিভিটি আমাদের সংস্কৃতির অংশ। বাঙালির চিরায়ত এই ঐতিহ্যকে ধারণ ও লালন করে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে। খেলাধুলা শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। পড়াশোনার চাপ থেকে মুক্ত হতে খেলাধুলার বিকল্প নেই। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থেকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে খেলাধুলার বিকল্প নেই। আমরা ২০৪১ সালে যে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, তাতে আমাদের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা রাখতে হবে। জ্ঞান-বিজ্ঞানে পারদর্শী হয়ে সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে হবে।
সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. শফিউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন, উপাধ্যক্ষ ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক এম হোসেন আহমদ, উপাধ্যক্ষ তাহিয়া সিদ্দিকা, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য জামিল আহমদ চৌধুরী এবং ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর আব্দুল বাক্বী চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক বিজিত কুমার চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালেহ আহমদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সদর উদ্দিন চৌধুরী।
৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী মাহসা আলী রাজ, নায়লা আহমদ, সানজিদা জান্নাত ও সুমাইয়া আক্তার খুশির সম্মিলিত সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন শিক্ষিকা নাফেলা জহির চৌধুরী, মনিকা ভট্টাচার্য ও ক্রীড়া শিক্ষক মো. মতিউর রহমান।