সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে কোনো মেয়র প্রার্থীই তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। ফলে মেয়র পদে ৭ প্রার্থীই থাকছেন চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।
এদিকে মনোনয়ন জমা, যাচাই বাছাই, আপিল এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিনক্ষণ শেষে আজ শুক্রবার হবে প্রতীক বরাদ্দ। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই শুরু হবে আনুষ্ঠানিক প্রচার প্রচারণা। এই প্রচারণা শুরু নিয়েও অনেক প্রার্থী বড় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন।
নির্বাচন কমিশন সিলেট আঞ্চলিক অফিস সূত্রে জানা গেছে, সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় পর্যন্ত কোনো মেয়র প্রার্থী তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। যে কারণে প্রথম ধাপে বৈধতা পাওয়া ৬ মেয়র প্রার্থী ও পরবর্তীতে আপিলের মাধ্যমে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া আরও একজনের মধ্যেই আজ প্রতীক বরাদ্দ হবে। এরপর থেকেই প্রার্থীরা বিধি মোতাবেক তাদের প্রচারণা চালাতে পারবেন।
এদিকে দলীয়ভাবে অংশগ্রহণের এই স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান, জাকের পার্টির মো. জহিরুল আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান মিয়া।
এদের মধ্যে দলীয় মনোনীত চার প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী (নৌকা), জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান (হাতপাখা) ও জাকের পার্টির মো. জহিরুল আলম দলীয় প্রতীক (গোলাপফুল) মার্কায় নির্বাচন করবেন। বাকি ৩ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে আজ প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে।
অপরদিকে নির্বাচনে ১২ কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। এ অবস্থায় ৪২টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে চূড়ান্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ২৭৩ জন। এছাড়া ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কোন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার না করায় নারী কাউন্সিলর পদে ৮৭ জনই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
মনোনয়ন প্রত্যাহার করা কাউন্সিলর প্রার্থীরা হলেন, ৭ নং ওয়ার্ডের আলম হোসেন আলম, ১৩ নং ওয়ার্ডের সুমন আহমদ, ১৪ নং ওয়ার্ডের তপু গনি, ১৮ নং ওয়ার্ডের মো. সাজুয়ান আহমদ, ২৩ নং ওয়ার্ডের তারেক আহমদ, ২৯ নং ওয়ার্ডের মো. আতাউর রহমান, ৩৩ নং ওয়ার্ডের আব্দুস সবুর চৌধুরী, ৩৪ নং ওয়ার্ডের এনামুল কবির চৌধুরী, ৩৬ নং ওয়ার্ডের এস এম আলী হোসেন, ৪১ নং ওয়ার্ডের শাহীন আহমেদ ও আল আমিন এবং ৪২ নং ওয়ার্ডের বদরুল ইসলাম।
সাধারণ ওয়ার্ডে (পুরুষ কাউন্সিলর) প্রার্থীর হলেন, ১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, মুফতি কমর উদ্দিন, সৈয়দ আনোয়ারুছ সাদাত, সলমান আহমদ চৌধুরী; ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিক্রম কর সম্রাট ও সাবেক কাউন্সিলর মো. রাজিক মিয়া; ৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ লায়েক, সাবেক কাউন্সিলর এস এম আবজাদ হোসেন, মিজানুর রহমান, বদরুল ইসলাম লস্কর; ৪নং ওয়ার্ডে আব্দুল করিম চৌধুরী, শেখ তোফায়েল আহমদ শেপুল, আলম খান মুক্তি, আহমদুল হক; ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ, খালেদ আকবর চৌধুরী, কামাল মিয়া, নাজমুল হোসাইন, শেখ মো. সাহেদ সিরাজ, রিমাদ আহমদ রুবেল, আমিনুর রহমান; ৬নং ওয়ার্ডে শাহিন মিয়া, সৈয়দ আতিকুর রব চৌধুরী, মাজহারুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন শামীম, মাহমুদ আহমদ; ৭নং ওয়ার্ডে আফতাব হোসেন খান, সায়ীদ মো. আবদুল্লাহ, জাহিদ খান সায়েক; ৮নং ওয়ার্ডে ইলিয়াছুর রহমান, সুমন ইসলাম, ফয়জুল হক, রানা আহমদ, সাব্বির খান, বিদ্যুৎ দাস, জগদীশ চন্দ্র দাশ, সুদীপ রঞ্জন দেব, হাবিবুর রহমান হাবিব; ৯নং ওয়ার্ডে মখলিছুর রহমান কামরান ও বাবুল খান; ১০নং ওয়ার্ডে মোস্তফা কামাল, তারেক উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া মাসুক, আব্দুল হাকীম, আফতাব, ছাইদুর রহমান; ১১নং ওয়ার্ডে রকিবুল ইসলাম ঝলক, আব্দুর রহিম মতচ্ছির, মীর্জা এম.এস. হোসেন, আব্দুর রকিব বাবলু; ১২নং ওয়ার্ডে সিকন্দর আলী, আব্দুল কাদির; ১৩নং ওয়ার্ডে শাহদাত হোসেন লোলন, শান্তনু দত্ত সন্তু, নুরুল ইসলাম, বিশ্বজিৎ দাস; ১৪নং ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম মুমিন, মোস্তাফিজুর রহমান, মাহবুবুর রহমান জনি; ১৫নং ওয়ার্ডে ছয়ফল আমিন বাকের, আনোয়ার হোসেন জাহেদ, কায়ছার হাসান শিমন, মুজিবুর রহমান শওকত, আব্দুল গাফফার, আবু তামিম; ১৬ নং ওয়ার্ডে ফয়জুল হাসান, আফরাফ খান, আব্দুল মুহিত জাবেদ, কামরুল হোসেন রাজীব, তামিম আহমদ খাঁন, তমাল রহমান, জামাল আহমদ; ১৭নং ওয়ার্ডে মীর জসিম উদ্দিন, রাশেদ আহমদ, দিলওয়ার হোসাইন সজীব; ১৮নং ওয়ার্ডে সালমান চৌধুরী, এবি এম জিল্লুর রহমান, মো. নজমুল ইসলাম এহিয়া, মাহবুব খান মাসুম, শামছুর রহমান কামাল, বেলাল আহমদ; ১৯ নং ওয়ার্ডে এস এম শওকত আমীন তৌহিদ, রুমেল আহমদ, ২০ নং ওয়ার্ডে শুভ্র চক্রবর্তী, মিঠু তালুকদার, বিহিত গুপ্ত চৌধুরী বাবলা, আজাদুর রহমান আজাদ; ২১নং ওয়ার্ডে আব্দুল রকিব তুহিন, আসাদ বখত জুয়েল, সাহেদুর রহমান, গোলাম রহমান চৌধুরী; ২২নং ওয়ার্ডে ছালেহ আহমদ সেলিম, আবু জাফর, শোয়াইবুর রহমান শোয়াইব, ফজলে রাব্বী চৌধুরী, দিদার হোসেন, বদরুল আজাদ রানা, ইব্রাহিম খান সাদেক; ২৩নং ওয়ার্ডে মোস্তাক আহমদ, মামুনুর রহমান মামুন, শেখ সোহেল আহমদ কবির, সোয়েব আহমদ শিপলু; ২৪নং ওয়ার্ডে হুমায়ুন কবির সুহিন, হাবিবুর রহমান, আব্দুস শহীদ লস্কর, সোহেল আহমদ রিপন, মোহাম্মদ শাহজাহান, আবুল কাশেম খায়ের; ২৫নং ওয়ার্ডে রোকসানা বেগম শাহনাজ, মোফাজ্জল হোসেন, তাকবির ইসলাম পিন্টু, সাহাব উদ্দিন সিহাব, আশিক আহমদ; ২৬ নং ওয়ার্ডে তৌফিক বক্স, সেলিম আহমদ রনি, সাহেদ আহমদ, মামুনুর রশিদ; ২৭নং ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল নজরুল, আজম খান, সুজিত কুমার গোপ, শাহীন আহমদ, জালাল উদ্দিন আহমদ, মঈন উদ্দিন, বিপ্লব কান্তি দে মাধব; ২৮নং ওয়ার্ডে শিব্বির আহমদ, ফখরুল ইসলাম, ইমতিয়াজ আহমদ জগলু, রায়হান হোসেন, আশিকুর রহমান আশিক, এস এম মিনহাজ মাহমুদ, আব্বাছ আলী, সুহেল রানা, এমদাদ হোসেন; ২৯নং ওয়ার্ডে লাহিনুর রহমান লাহিন, মাজহারুল ইসলাম শাকিল, জাবেদ আহমদ জীবন, রেজাউল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন মুরাদ, রাজীব আহসান, পংকি মিয়া, গোলাম মোস্তফা কামাল, শাহেদ খান স্বপন; ৩০নং ওয়ার্ডে রাজু মিয়া, আতাউর রহমান, জামাল উদ্দিন, প্রমথ দাস, আব্দুল মান্নান, আজাদ মিয়া, শাহ ইকবাল হোসেন, মকসুদ আহমদ, আলী আআছকর, আব্দুল গফ্ফার, সেলিম আহমদ জাবেদ, ফজলুল করিম, জাকির হোসেন, নুরুল ইসলাম মাসুম, রকিব খান, রাউল করিম সুমন, এনামুল হক, লয়লু মিয়া, সানর মিয়া; ৩১নং ওয়ার্ডে রাজিব আহমদ, আব্দুল আহাদ, ইলিয়াস মিয়া, আব্দুল মুকিত, দেলোয়ার হোসেন, ইউনুছ আহমদ, নজমুল হোসেন, শফিকুর রহমান; ৩২নং ওয়ার্ডে কাবুল আহমদ, আব্দুল হান্নান, সৈয়দ ফরহাদ হোসেন, মোতাহার হোসেন, দুলাল আহমদ মতিউর রহমান রিপন, হোদায়েত হোসেন তানভীর, আফছর আহমদ, রুহেল আহদ, স্বপন আহমদ রুমন; ৩৩নং ওয়ার্ডে ফখরুল ইসলাম দুলু, গৌছ উদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন, সেলিম আহমদ, শামীম আহমদ পিন্টু, ইকবাল হোসেন শামীম, রমিজ উদ্দিন হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, বাহার উদ্দিন, আবু সাদেক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, মঞ্জুর রহমান, ইন্দ্রজিত বিশ্বাস, শাহাজাহান আহমদ খাদিম, আব্দুল আহাদ, হিমেল আহমদ; ৩৪নং ওয়ার্ডে আমিনুর রহমান, সোলেমান আহমদ, মাওলানা রফিকুল ইসলাম, শামীম আহম্মদ, আবু বকর লিলু, জয়নাল আবেদীন, পারভেজ আহমদ, আনোয়ার হোসেন আনু, সুহেল আহমদ, নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, আলী আক্তার চৌধুরী, কাজি মো. রুনু মিয়া মইন, জয়নাল আবেদীন জুয়েল, হাবিবুর রহমান পংকি, মো. রকিবুজ্জামান, রমজান আলী; ৩৫নং ওয়ার্ডে মনজুর আহমদ মনজু, সৈয়দ আহমদ আলী, জাহাঙ্গীর আলম; ৩৬নং ওয়ার্ডে রাজা মিয়া, বদরুর রহমান বাবর, এ এইচ এম জহিরুল হক, হিরন মাহমুদ নিপু, সৈয়দ জয়নাল আবেদীন আহমদ, তজমুল ইসলাম; ৩৭নং ওয়ার্ডে শেখ লোকমান মিয়া, দিলোয়ার হোসেন জয়, শায়খুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম নজু, কবির আলম, রিয়াজ মিয়া, আব্দুর রাজ্জাক ডালীম, আলী হোসেন রফিকুল ইসলাম, বিপ্লব চক্রবর্তী, মোয়াজ বিন আজহার, পারভেজ আহমদ, বিজিত লাল দাস; ৩৮নং ওয়ার্ডে গিয়াস উদ্দিন, আক্তার হোসেন, কামরুল হাসান নুর, আল আমিন, বেলাল আহমদ, মো. জাকারিয়া, হেলাল উদ্দিন, উসমান হারুন পনির, আজিজুর রহমান সুমন; ৩৯নং ওয়ার্ডে রেজাউল রহমান মোস্তাক, শাহাব উদ্দীন লাল, ফজলুল করিম ফুল মিয়া, আব্দুর রহমান খোরাসানী, আমির উদ্দিন আহমদ, আলতাফ হোসেন সুমন, মাসুম আহমদ; ৪০নং ওয়ার্ডে রাজ কুমার পাল রাজু, লিটন আহমদ, হাজী আব্দুল শহীদ, এস এম জুলফিকার আলী, সামরান সাবের, আব্দুল হাছিব, কামাল আহমদ কাবুল, তারেক আহমদ; ৪১নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ রাজ্জিক, নাজির আহমদ স্বপন, মনজুর আহমদ, খসরুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম রফু, জিয়াউর রহমান, দিবাকর দেবনাথ, ফখরুল আলম, আক্তার হোসেন এবং ৪২নং ওয়ার্ডে মাওলানা আব্দুল হাফিজ খান, আব্দুল কাদির ছাদেক, মনছুরুল আরিফিন শিকদার সুমন, রিহাদ আহমদ, সাইফুল আলম, নজরুল ইসলাম কামাল, আলতাফুর রহমান, আবুল কালাম মনছুর, মতিউর রহমান।
সংরক্ষিত ওয়ার্ডে (নারী কাউন্সিলর) প্রার্থীরা হলেন, ১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সালমা সুলতানা ও আছিয়া বেগম; ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর কুলসুমা বেগম পনি, রুনা বেগম, জোসনা আহমদ, তাহমিনা রহমান রোবা; ৩ নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেবেকা বেগম, রোবি বেগম, নেহারুন বেগম, শ্যামলী সরকার, মুসলিমা নাজনিন হাসান, নাছরিন আহমদ নুপুর ও রুকসানা খানম; ৪নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মাসুদা সুলতানা, সাবেক কাউন্সিলর রুহেনা খানম মুক্তা, উম্মে সালমা, অ্যাডভোকেট জোহরা জেসমিন, তাহমিনা বেগম, রুবি বেগম, সালমা বেগম, সু-নয়া আক্তার সূচনা ও রুপিয়া খানম; ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শাহানা বেগম শানু, সাবেক কাউন্সিলর দীবা রানী দে, জয়শ্রী দাস জয়া; ৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শাহানারা বেগম ও মোছা. কামরুন নাহার চৌধুরী; ৭ নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর নাজনীন আক্তার কনা, মাহমুদা নাজিম রুবি, নার্গিস সুলতানা ও ডায়না বেগম সুমাইয়া; ৮নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেবেকা আক্তার লাকী, সাবেক কাউন্সিলর সালেহা কবীর সেপী, শারমিন আক্তার রুবি ও হেনা বেগম; ৯ নং ওয়ার্ডে সাদিয়া শারমিন সুমি, নাজমা বেগম, শিউলি আক্তার, ছামিরুন নেছা ও আছমা বেগম; ১০নং ওয়ার্ডে হাছিনা বেগম, রুমা আক্তার, আয়েশা খাতুন কলি, হোছনে আরা বেগম, অর্পনা রানী ঘোষ, জুলেখা বেগম, মাহমুদা ইসলাম চৌধুরী ও তাহমিনা সুলতানা; ১১নং ওয়ার্ডে সাজেদা বেগম, খেলা রাণী নাথ, ফাতেমা বেগম সাথী, রাহেলা বেগম, রোপসানা আক্তার, রুকসানা বেগম, পারবিন বেগম, মাজরানা তাহরীন খালিক ও আমিনা বেগম; ১২নং ওয়ার্ডে ছালেহা বেগম, আছমা আক্তার পারভীন, হাজেরা বেগম, নাজমা আক্তার, ফাতেমা আক্তার পারুল, রুমি আহমদ, শিরিন আক্তার, সেলিনা আক্তার ও লিপি বেগম; ১৩নং ওয়ার্ডে ফাতেমা বেগম, নেখবুল বেগম, রেজিয়া বেগম, ডলি বেগম, লাভলী বেগম, খালেদা আক্তার শাপলা, শিউলী পারভীন, কুলসুমা বেগম তাহমিনা, শোভা আক্তার, রেসমা বেগম, জলি পুরকায়স্থ ও শেখ তাসলিমা আলী হেনা; ১৪নং ওয়ার্ডে নুরজাহান বেগম ও সুবিনা বেগম সুবনা।
সিলেট সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০২ সালে। ৭৯ দশমিক ৫০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই মহানগরীতে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৬ হাজার ৬০৫ জন। এরমধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৫৩ হাজার ৭৬৩ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ৮৪২ জন। ইভিএমের মাধ্যমে আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিত হবে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ।