সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মানবিক অনুষদের অধ্যাপক ও ডিন, বিশিষ্ট গবেষক ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে আলো বিকিরণ কেন্দ্র, যে বিকিরণকৃত পথে শিক্ষার্থীরা তাদের অভিষ্ঠ লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে। এইমস একাডেমি সেই কাজটাই করছে। সবাইকে সংঘবদ্ধ করে ড্রপআউট শিক্ষার্থীদের নতুন করে স্বপ্ন দেখাচ্ছে। এইমস নামের মধ্যেই একটা বিশেষত্ব আছে। যোগ্য এবং দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে এইমস প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সোমবার ( ১০ অক্টোবর) সকালে এইমস একাডেমি আয়োজিত সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠান-২০২২ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সিলেট নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স হলে এইমস একাডেমির প্রিন্সিপাল আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর হায়াতুল ইসলাম আকঞ্জি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর হায়াতুল ইসলাম আকঞ্জি বলেন, প্রতিটি শিক্ষার্থীর জীবনের অন্যতম উদ্দেশ্য দেশের জন্য কল্যাণমূলক কোনো কাজে অংশগ্রহণ করা। এজন্য সবাইকে নিজের যোগ্যতাকে মেধানুযায়ী কাজে লাগাতে হবে। এইমস একাডেমি এ অঞ্চলের পিছিয়ে পড়াদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের এই কার্যক্রম প্রশংসনীয়।
এইমস একাডেমির লেকচারার সামান্থা আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, এইমস একাডেমির উপদেষ্টা বয়েত উল্লাহ, অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন গ্রুপের কান্ট্রি ম্যানেজার শাহ্ আব্দুর রাহিম, এইমস একাডেমির ভাইস প্রিন্সিপাল ও ডিরেক্টর মিরাজুর রহমান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর জাকারিয়া আহমদ ও ডিরেক্টর সৈয়দ সুজন মিঞা।
শিক্ষার্থীদের পক্ষে বক্তব্য দেন, আবিদ আহমদ, সৌরভ আহমেদ, সীমা আক্তার মুন্নি, আরমান উদ্দিন আহমদ, সাদমান সামি, আব্দুল্লাহ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন শিক্ষার্থী মো. আব্দুল হাফিজ। এসময় মোট ১০৫ জন শিক্ষার্থী সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন।
