ফ্রান্সের ভক্তরা কাতার বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ পরিচালনা করা রেফারি সাইমন মার্চিনিয়াকের একহাত নিয়েছেন। আর্জেন্টিনার প্রথম ও শেষ গোলটি ‘অনৈতিক’ বলে মন্তব্য করেছেন।
প্রথম গোলটি হয় পেনাল্টি থেকে। ভক্তদের দাবি, ওটাতে ডি মারিয়াকে ফাউল করা হয়নি। নিজের পায়ে জড়িয়ে পড়ে যান তিনি। ম্যাচটি নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলের সমতা শেষ হয়। অতিরিক্ত সময়ে যাওয়া ম্যাচে গোল করে দলকে লিড এনে দেন মেসি।
ওই সময় মাঠে আর্জেন্টিনার অতিরিক্ত দু’জন ফুটবলার ছিল। শটটি প্রথম নেন লওতারো মার্টিনেজ। ওই সময় উল্লাস করতে গিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েন তারা। মেসি শট নিয়ে গোল করার আগে বাইরে যেতে পারেননি তারা। ওই ছবিকে পুঁজি করে ম্যাচটি পুনরায় আয়োজনের দাবিও তোলা হয়েছে।
আর্জেন্টিনার ওই গোলটি অবৈধ্য দাবি করেছেন ফ্রান্সের ভক্তরা। তারা পিটিশনও শুরু করেছেন। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন রেফারি সাইমন মার্চিনিয়াক। জানিয়েছেন, এমবাপ্পে যখন দ্বিতীয় গোলটি করে দলকে সমতায় ফিরিয়েছিল তখন ফ্রান্সের অতিরিক্ত সাত ফুটবলার মাঠে ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘ফ্রান্স এই ছবির কথা (মার্চিনিয়াক হাতে থাকা ফোনের ছবি বের করে দেখান) একবারও উল্লেখ করছে না। যাতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন এমবাপ্পে যখন গোল করেন, তখন সাতজন অতিরিক্ত ফ্রান্সম্যান মাঠের মধ্যে ছিলেন।’