সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন, অগ্রগতি ও শান্তির রাজনীতি বিনষ্ট করার জন্য যারা সারা দেশব্যাপী নৈরাজ্য, অগ্নিসন্ত্রাস ও অপরাজনীতি করবে তাদেরকে রাজপথেই প্রতিহত করা হবে। কোনো অপরাধীকে আওয়ামী লীগ ছাড় দেবে না।
তিনি বলেন, অপকর্মকারীদের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার এতসব অর্জন-উন্নয়ন ও ধারাবাহিক সাফল্য বিনষ্ট হতে দেওয়া হবে না। শান্তিপূর্ণভাবে আওয়ামী লীগ সারা দেশে কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। এটাই আওয়ামী লীগ। কোনো অপশক্তির কাছে আওয়ামী লীগ মাথা নত করবে না।
শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টায় বন্দরবাজারস্থ কোর্ট পয়েন্টে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শেখ হাসিনা’র উন্নয়ন, অগ্রগতি ও শান্তির রাজনীতি বিনষ্টকারী তথা অপশক্তি কর্তৃক সারা দেশব্যাপী নৈরাজ্য, অগ্নিসন্ত্রাস ও অপরাজনীতির প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ ও পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন।
তিনি বলেন, যারাই দেশব্যাপী নৈরাজ্য, অঙ্গিসন্ত্রাস ও অপরাজনীতি করবে তাদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ সোচ্চার আছে। কোনো অপশক্তির স্থান বাংলার মাটিতে হতে পারে না। হাওয়া ভবন থেকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যা করার মাধ্যমে দেশের অগ্রযাত্রাকে রুখে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ হবেই। ষড়যন্ত্র ও অপরাজনীতি করে কেউ এই অগ্রযাত্রাকে দমিয়ে রাখতে পারবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট মফুর আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, বিজিত চৌধুরী, নুরুল ইসলাম পুতুল, এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, মো. সানাওর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এটি.এম হাসান জেবুল, আজাদুর রহমান আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট সালেহ আহমদ সেলিম, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, দপ্তর সম্পাদক খন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক নজমুল ইসলাম এহিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুর রহমান জামিল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আজাহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ জুবের খান, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ইলিয়াছুর রহমান ইলিয়াছ, শ্রম সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, উপ-দপ্তর সম্পাদক অমিতাভ চক্রবর্ত্তী রনি, সহ-প্রচার সম্পাদক সোয়েব আহমদ, কোষাধ্যক্ষ লায়েক আহমেদ চৌধুরী।
মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য আব্দুল আহাদ চৌধুরী মিরন, মো. আব্দুল আজিম জুনেল, মুক্তার খান, রাহাত তরফদার, এমরুল হাসান, সুদীপ দেব, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন, তৌফিক বক্স লিপন, জামাল আহমদ চৌধুরী, খলিল আহমদ, আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান সুহেদ, জুমাদিন আহমেদ, রকিবুল ইসলাম ঝলক, সম্মানিত জাতীয় পরিষদ সদস্য এডভোকেট রাজ উদ্দিন, উপদেষ্টা এনাম উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সত্যেন্দ্র দাস তালুকদার খোকা বাবু, হাজী এম.এ মতিন, কানাই দত্ত, মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক মুসফিক জায়গিরদার।
ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতিবৃন্দের মধ্যে মুফতি আব্দুল খাবির, গৌসুল আলম, আব্দুর রব হাজারি, মো. আব্দুল হামিদ, মুহিবুর রহমান ছাবু, মো. ছিদ্দেক আলী, সালাউদ্দিন বক্স সালাই, রোকন আহমদ, ফখরুল হাসান, সিরাজুল ইসলাম শামীম, আক্তার হোসেন, সাজোয়ান আহমদ, ইসমাইল মাহমুদ সুজন, ফয়সল আক্তার ছোবহানী, আব্দুস সালাম সাহেদ, মো. ছয়েফ খাঁন।
সাধারণ সম্পাদকবৃন্দের মধ্যে সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, তাজ উদ্দিন লিটন, এম.এ খান শাহীন, জাহিদুল হোসেন মাসুদ, এডভোকেট মোস্তফা দিলোয়ার আজহার, শেখ সুরুজ আলম, মো. বদরুল ইসলাম বদরু, মানিক মিয়া, এডভোকেট বিজয় কুমার দেব বুলু, আহমেদ হান্নান, রুমেল আহমদ রুমিন, বদরুল হোসেন লিটন, মইনুল ইসলাম মঈন, ফজলে রাব্বি মাসুম, শেখ সোহেল আহমদ কবির, জাবেদ আহমদ, সেলিম আহমদ সেমিম, বদরুল ইসলাম, গোলজার আহমদ জগলু।সহ ওয়ার্ড আওয়ামী এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।