বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ ও মন্দিরে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। তিনি বলেন, আমি যখন বানিয়াচং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছি তখন বানিয়াচং হেটে হেটে যেতাম অনেক সময় লাগতো। এখন বানিয়াচং থেকে ১৫-২০ মিনিটে আসা যায়। আগে প্রত্যেক এলাকায় কুঁড়েঘরের সংখ্যা বেশি ছিল গ্রামে এখন আর সেই কুঁড়েঘর দেখা যায় না।
বুধবার (৫ সেপ্টেম্বর) শাল্লা থানা পুণঃনির্মাণ, মসজিদ উদ্ভোদন ও কেন্দ্রীয় কালী মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পুলিশ প্রধান আরও বলেন, আপনাদেরকে আশ্বস্ত করতে চাই বর্তমান সরকার সম্প্রীতির সরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ঘর করে দিচ্ছেন। আমরা সবাই বাংলাদেশের অধিবাসী ধর্ম যার যার উৎসব সবার।এদেশের হিন্দু-মুসলমান মিলে পাকিস্তানি পাক বাহিনীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এদেশকে স্বাধীন করা হয়েছিল। সেদিন তারা সবাই মিলে সামপ্রদায়িকতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল।
এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শফিউর রহমান, জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার এহসান শাহ, হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলী।
এছাড়াও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবু তালেব,অফিসার ইনচার্জ মোঃ আমিনুল ইসলাম সহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা/কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।