গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়নে স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেছেন, খুনী হাসিনা অবৈধভাবে ক্ষমতার মসনদ ধরে রাখতে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করেছে। তারা আইন ও মানবাধিকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহিনীকে দলীয় লাঠিয়াল বাহিনীর ন্যায় ব্যবহার করেছে। আর অতিউৎসাহী কতিপয় পুলিশ নির্বিচারে ছাত্র-জনতার উপর গুলী করেছে। শুধু গোলাপগঞ্জে ৭ ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন। এর দায় ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দলকেই বহন করতে হবে। ছাত্র-জনতার উপর গণহত্যকারীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্র্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গোলাপগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ছাত্র-জনতার স্মরণে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।

২নং গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাবেদ আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ডা. আব্দুল গফুর, মহিউসসুন্নাহ চৌধুরী নার্জিস, হাসান ইমাদ, উপজেলা বিএনপির সভাপতি নোমান উদ্দিন মুরাদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলালুজ্জামান হেলাল, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জল, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিন উদ্দিন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল জলিল সেলিম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন চৌধুরী সুমন ও সদস্য সচিব নাসির আহমদ আবেদ।

বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে থেকে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- আবিদুর রহমান, সুমন আহমদ, আপ্তাব উদ্দিন, তোতা মিয়া, খলিল মিয়া, নুর আলম, গোলাপগঞ্জ পৌর ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সুহেদ আহমদ, সদস্য সচিব টিপু সুলতান, ঢাকা দক্ষিণ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সুমেল আহমদ, যুগ্ম আহবায়ক সুহেদ আহমদ, আমুড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি রাহিন আহমদ, উপজেলা ছাত্রদল নেতা আবুবক্কর, লক্ষীপাশা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রাহাত আহমদ ভুলন ও সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব মুন্না প্রমূখ।