খেলার শুরু থেকে ফ্রান্সের তারকা খেলোয়াড় এমবাপে-কে বলতে গেলে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছিলো না। তবে তিনি খেলায় ফিরলেন একেবারে শেষ মুহূর্তে এসে। ৫ মিনিটের ব্যবধানে কাঁপন ধরালেন আর্জেন্টাইন শিবিরে।
প্রথমার্ধে দুই গোলে এগিয়ে আর্জেন্টিনা রীতিমতো জয়ের প্রহরই গুণছিল। তখনই আচমকা এক পেনাল্টি দিয়ে বসলেন নিকলাস অটামেন্ডি। পেনাল্টি থেকে গোল করে ফ্রান্সকে ম্যাচে ফেরান কিলিয়ান এমবাপে।
আর্জেন্টিনা যেন নড়ে গেল সেখানেই! এর ৯৭ সেকেন্ড পর আবারও এমবাপের গোল। খেলায় সমতা ২-২ গোলে।
ম্যাচের ৭৮ মিনিটে প্রতি আক্রমণে উঠে আসে ফ্রান্স। বক্সে আগুয়ান কিংসলে কোম্যানকে নিজেদের বিপদসীমায় ফাউল করে বসেন অটামেন্ডি। পেনাল্টি পায় শিরোপাধারী ফ্রান্স।
সেই পেনাল্টি থেকে এমবাপে শটটা মারেন বামে। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ ঠিক দিকে লাফিয়ে পড়েও বলের নাগাল পাননি।
সেই একটা গোলই যেন নাড়িয়ে দিল আর্জেন্টিনাকে। সেই গোল হজম করে ঠিকমতো ধাতস্থও হতে পারেনি দলটি, এরই মধ্যে দ্বিতীয় গোল করে বসেন সেই এমবাপে। ৯৭ সেকেন্ডের এদিক-ওদিকে আর্জেন্টিনা খুইয়ে বসে ২ গোলের লিড।
এমন বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত ম্যাচ গড়ালো অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে।