তথ্য অধিদপ্তরের উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা এ এইচ এম মাসুম বিল্লাহ বলেছেন, ‘তথ্য আইন সাংবাদিকদের জন্য একটি শক্তি। সরকারি সকল দপ্তরে যে কোনো তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সাংবাদিকরা এ আইন প্রয়োগে সুবিধা পেতে পারেন।’
রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় আঞ্চলিক তথ্য অফিস সিলেটের আয়োজনে কোম্পানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে অংশীজনের সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এ এইচ এম মাসুম বিল্লাহ বলেন, নির্দিষ্ট আটটি ক্ষেত্র বাদে সরকারি সব প্রতিষ্ঠানই তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য। অনেক সময় কর্মকর্তারা তথ্য দিতে চান না। সে ক্ষেত্রে কৌশলী হয়ে তথ্য বের করে নিতে হবে। তথ্য চুরি বা ফাঁস করতে গিয়ে আটক হলে তাকে দেশীয় আইনে শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। তাই সাংবাদিকদের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তথ্য অনুসন্ধান করতে হবে। তাহলেই কেবল যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হবে।
কোম্পানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- তথ্য অধিদপ্তরের ক্রয় কর্মকর্তা মো. শাহ আলম সরকার, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহম্মদ মহসীন, সহকারী তথ্য অফিসার মো. মাসুদ পারভেজ, আলোকচিত্র গ্রাহক তানভীর আহম্মদ সিদ্দিকী।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জাগ্রত সিলেটের সহকারী সম্পাদক জহির রায়হান, কোম্পানীগঞ্জ প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মঈন উদ্দিন মিলন, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি তারিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মাসুক রানা, সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহরাব আহমদ, কোষাধ্যক্ষ মীর আল মমিন, পাঠাগার সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক এখলাছ আলী, অফিস সম্পাদক কবির আহমদ, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক সুজন আহমদ, নির্বাহী সদস্য কবির হোসেন, নোমান আহমদ, সদস্য ও কোম্পানীগঞ্জ ফটোগ্রাফি সোসাইটির সভাপতি মো. শরীফ আহমদ।