একুশে পদক প্রাপ্তিতে রূপা চক্রবর্তীকে মহিলা কলেজের সম্মাননা

সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক কৃতী ছাত্রী বিশিষ্ট আবৃত্তি শিল্পী ড. রূপা চক্রবর্তীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। একুশে পদক প্রাপ্তিতে কলেজের শিক্ষকরা তাকে এ সম্মাননা প্রদান করেন।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে মহিলা কলেজ শিক্ষক মিলনায়তনে রূপা চক্রবর্তীর হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেয়া হয়।

এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর নাজমীন ইসলাম চৌধুরী। শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর আঞ্জুমান আরা বেগমের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শামীমা চৌধুরী, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোসাম্মৎ রোকসানা বেগম।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর আশীষ মজুমদার, সহযোগী অধ্যাপক অনুপা নাহার ওয়ালেদা, সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল কাদির, সহযোগী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, সহযোগী অধ্যাপক মু. জিল্লুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দা তাহরীন আখতার, সহযোগী অধ্যাপক মো. বশীর আহমদ, সহকারী অধ্যাপক সাবিনা ইয়াসমীন, সহকারী অধ্যাপক হাজেরা সুলতানা, সহকারী অধ্যাপক সুমিত্রা রায়, সহকারী অধ্যাপক সফিকুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক নাহিন ফাতেমা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক সুদীপ তালুকদার, প্রভাষক দিব্যেন্দু রায়, প্রভাষক মো. ফখরুল ইসলাম, প্রভাষক মাসকুরা বেগম, প্রভাষক কয়েস মাহমুদ, প্রভাষক রিপন মিয়া, প্রভাষক মো. আনোয়ার হোসাইন, দৈনিক যুগভেরীর নির্বাহী সম্পাদক অপূর্ব শর্মা প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে রূপা চক্রবর্তী তাকে সম্মাননা প্রদান করায় সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, জীবনে মানুষ হওয়া এবং জীবন থেকে আনন্দ সংগ্রহ করা সবচাইতে জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ। জীবনে আনন্দ আসে শিল্পের হাত ধরে। আনন্দ সব সময় ছড়িয়ে থাকে প্রকৃতির মধ্যে। শুধু দেখতে জানা আর উপলব্ধি করতে পারলেই সেই আনন্দকে ধরতে পারা যায়। এগিয়ে যেতে হলে, সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে অবশ্যই আনন্দে থাকতে হবে।