মিরপুরে বড় প্রাপ্তি ছিলেন অলরাউন্ডার মেহেদি মিরাজ। বল হাতে এবাদত-মুস্তাফিজও দৃঢ়তা দেখেয়েছিলেন। ধীর উইকেটে ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচেই জয় তুলে নিয়েছিল টাইগাররা।
চট্টগ্রামে সিরিজের শেষ ম্যাচে ব্যাটিং বান্ধব উইকেট পেয়ে মরণ কামড় দিয়েছে মেন ইন ব্লুজরা। ইশান কিষাণের ডাবল সেঞ্চুরিতে ভারত ৪০৯ রান তোলে। এরপর লিটনের দলকে ১৮২ রানে আলআউট করে ২২৭ রানের রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়িয়েছে ভারত।
পূর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে কোনো দল ওয়ানডে ফরম্যাটে চারশ’ রানের বৃত্ত ভাঙতে পারেনি। ইশান কিষাণের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে তিক্ত ওই স্বাদ পান সাকিব-তাসকিনরা। এরপর রান চাপায় পড়ে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে তামিমের ইনজুরিতে নেতৃত্ব পাওয়া লিটনের দল।
৩৪ ওভারে অলআউট হয়ে নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে রানের ব্যবধানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হারের স্বাদ পেয়েছে। এর আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২০০০ সালে ঘরের মাঠে ২৩৩ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ।