সিলেটের গোলাপগঞ্জে নদী ভাঙন রোধে এককাতারে এসে দাঁড়িয়েছেন প্রবাসি ও ভাঙনকবলিত এলাকাবাসী। এমনকি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে গ্রহণ করেছেন নানা উদ্যোগ।
শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বাদ জুম্মা উপজেলার বাঘা ইউনিয়নের রুস্তমপুর গ্রামে নদীভাঙন রোধে গৃহীত বিভিন্ন কাজের উদ্বোধন করেন।
জানা যায়, বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙনের কবলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাঘা ইউনিয়ন। সুরমা নদীর তীরবর্তী এসব এলাকার মানুষ প্রতি বছর ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃশ্ব হয়ে পড়েন। নদীগর্ভে ইতিমধ্যে শতশত বাড়িঘর বিলীন হয়েছে। পথে বসতে হয়েছে হাজারো পরিবারকে। নদীগর্ভে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান- মসজিদ বিলীন হয়েছে।
এমন বাস্তবতায় এবার নদী ভাঙন রোধে প্রবাসি ও এলাকাবাসী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সকলের সহযোগিতায় প্রায় ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০০ ফুট জায়গায় জিও ব্যাগ ও বল্লি মেরে ভাঙন রোধ করার কাজ শুরু হয়েছে।
এসময় বক্তব্য রাখেন- মসজিদ কমিটির সেক্রেটারী মো. মকছুছ আলম, মিজানুর রহমান মিজান প্রমুখ।
নদীভাঙন রোধে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছেন- আব্দুল মান্নান খসরু, সয়দুর রহমান খান, শেখ মখছুছ আলম, ছালিক আহমদ, সাইনোল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম মিজান, আবুল হাসনাত আলম, কবির আহমদ, বদরুল আলম, রাজন আহমদ খান, প্রবাসি সয়ফুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন মুকুল, সদরুল ইসলাম ঝিনুক, ইসলাম উদ্দিন, ওয়ালিদ খান রুহেল।
এর আগে মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন রুস্তমপুর পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা আব্দুল মালিক।